প্রাচিন কালে যখন কোন ডাক্তার ছিলনা। সে সময় মানুষ এই ননী ফলের জুস এবং গাছ গাছড়ার সুরঞ্জন ট্যাবলেট খেয়ে ব্যথা সারাতেন
প্রাচীন কাল থেকেই ব্যথার জন্য মহা ঔষধ হিসাবে কাজ করে আসছে। আধুনিক গবেষনায় দেখা গেছে এই ননীফলে রয়েছে-
- টিউমার ফাইটিং উপাদান।
- ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ফলিক এসিড।
- ১৫০ টি প্রাকৃতিক ঔষধ গুণ।
- অধিক এন্টি অক্সিজেট থাকায়।
- সাথে দিচ্ছি প্রাচীন গাছ গাছড়ার মিঠা সুরঞ্জন ট্যাবলেট
কোমর ব্যথা, হাটু ব্যথা, বাত ব্যথা যেকোন জয়েন্ট মহা ঔষধ হিসেবে কাজ করে প্রাকৃতিক ফল ননীফল। আধুনিক গবেষণায় দেখা গেছে এই ননীফলে রয়েছে অধিক ক্যালসিয়াম আয়রণ জিংক ফসফরাস সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন এ,বি,সি,ই বি2 বি6 বি2 এবং 150টি প্রাকৃতিক ঔষধ গুণ। এজন্য ননীফলের জুস খেলে কোমর ব্যথা, হাটু ব্যথা, বাত ব্যথা যেকোন জয়েন্ট ব্যথার রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ্য করে। যে সকল রোগী হাজার হাজার টাকা খরচ করেও কোন উপকার পাচ্ছেনা। তারা রেজিষ্টার্ড আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সৌরভ সাহার প্রাকৃতিক ননীফলের জুসটি সেবন করতে পারেন। কেননা অনেক পুরাতন ব্যথার রোগী ননীজুস সেবন করে সম্পূর্ণ সুস্থ্য হয়েছে। আমাদের বিশেষ্যত্ব হচ্ছে:- আমাদের নিজস্ব ননীফলের বাগান থেকে ননীফল সংগ্রহ করে জুসটি প্রস্তুত করা হয়।
আমাদের উপরে কেনো আস্তা রাখবেন?
- এই ননী জুসে ক্যমিকেল নেই।
- অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ ডাক্তার দ্বারা তৈরি করা
- আমাদের নিজেস্ব ননী বাগান থেকে ননী ফল সংরক্ষণ করা।
- কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
- এই ননি জুসটি সেবন করে অনেক রোগি উপকার পেয়েছে।
ননী জুসের উপকারিতা
- এই ফলের ১৫০ টি ঔষধীগুন এবং এন্টি অক্সিডেন্ট অধিক থাকায় কোমর ব্যথা, হাটু ব্যথা, বাত ব্যথা যেকোন জয়েন্ট মহা ঔষধ হিসেবে কাজ করে।
বাংলাদেশ ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদ বোর্ড হতে ‘এ' ক্যাটাগরী রেজিষ্টার্ড প্রাপ্ত
আয়ুর্বেদ ডা: সৌরভ সাহা
চিকিৎসক রেজি: নং এ - ১০৩২
ডি.এ.এম.এস (বি.ইউ.এ.বি), ঢাকা।
মোমেনশাহী আয়ুর্বেদ কলেজ, ময়মনসিংহ।
এল.এইচ.এম.পি, খুলনা ।
সার্টিফিকেট অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট আয়ুর্বেদ (পি.জি), কলকাতা, ভারত।
ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব অরিয়েন্টাল হেরিটেজ (ওপেন ইউনিভার্সিটি), কলকাতা।
ক্যান্সার কাকে বলে?
কোটি কোটি কোষ নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত। ক্যান্সারের সূচনা হয় একটি কোষ থেকে। পরে একটা ক্যান্সার গ্রস্থ কোষ থেকে দুটি কোষ, দুটি থেকে চারটি কোষ, এ ভাবে কোষের অনিয়ন্ত্রিত বিভাজন শুরু হয়ে যায় এবং বিরামহীন ভাবে তা চলতে থাকে। ফলে অচিরেই সেখানে একটি অর্বুদ বা টিউমারের সৃষ্টি হয়। ক্যান্সার রোগটির অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট হল এই যে, ক্ষতিকর টিউমার হলে তা শুধু স্থানীয় ভাবে আশেপাশেই অনুপ্রবেশ করে না, রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে শরীরের দূরবর্তী স্থানে গিয়েও নতুন বসতি স্থাপন করে । এ ভাবে ক্যান্সার কোষগুলো তার উৎপত্তি স্থল থেকে বহুদুরে অন্য কোনো অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। যথা সময়ে বিস্তারে বাঁধা না দিলে ক্যান্সার পরিনামে মৃত্যু ঘটায় । সে তাকেই ক্যান্সার বলে ।
All Rights Reserved. Design By XionwebBd